টিন্ডার ডেট – ৩

Posted by   on

[এতদিন পর নতুন পর্ব দেয়ার জন্য খুবই দুঃখিত। ব্যক্তিগত কিছু কারণে আটকে গিয়েছিলাম। ছাড়া ছাড়া করে দিলে পাঠক গল্পের খেই হারিয়ে ফেলবে এমনও ভয়ও ছিল, আশাকরি এরপর থেকে আর এতো দেরী হবে না। যারা এরমধ্যে মেইল করে তাগদা দিয়েছেন, উৎসাহ দিয়েছেন, তাদের কাছে আমি প্রচন্ডভাবে কৃতজ্ঞ।
-রিয়ন ]


এরপর কিছুদিন আমাদের শুধু ফোন, মেসেজ আর ভিডিও কলেই কথা হচ্ছিলো। সেক্সচ্যাট বা ভিডিও সেক্স করলেও দুজনের কারোরই শান্তি হচ্ছিলোনা দেখা না করতে পেরে। তাই পরের উইকেন্ডেই আমরা দেখা করবো আর একসাথে থাকবো সেরকম প্ল্যান করলাম। যথারীতি প্ল্যান অনুযায়ী আমি ওর বাড়ির খাছাকাছি একটা OYO-Room বুক করে নিলাম। হোটেল বুক করা হয়ে গেছে জানাতেই ও খুব খুশি হয়ে গেলো। আমরা দুজনেই খুব খুশি আর এক্সসাইটেড হয়ে গেছিলাম। দেখা করার দিনে স্নান করার সময় নিচের সব ভালো করে ক্লিন করে নিলাম (কারন ওর ছেলেদের বুকের লোম ভালো লাগে কিন্তু নিচে একদম ক্লিন শেভড ভালো লাগে)।


ভালো করে স্নান টান করে রেডি হয়ে ঠিক সময়ে বাইক নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম ওর বাড়ির উদ্দেশ্যে। ওর বাড়ির নিচে পৌঁছে ওকে কল করতে ও নিচে এলো। বেশ সুন্দর ছিমছাম সেজেছিল, ঠিক যেরকম আমি পছন্দ করি সেরকমই। এমনিতেই আজ হোটেলে যা হবে সেটা ভেবে এক্সসাইটেড ছিলাম, এবার ওকে দেখে আরো এক্সসাইটেড হয়ে গেলাম। আমার বাঁড়া তো রীতিমতো পুরো খাড়া হয়ে প্যান্টে গুঁতো মারছে। এরম অবস্থায় বাইক চালানো যে কি কষ্টকর সেটা যারা এই অবস্থায় বাইক চালিয়েছেন তারাই বুঝতে পারবেন।


তো যাই হোক , পায়েল আমার বাইকের পেছনে বসে আমাকে পেছন থেকে চেপে ধরে এমনভাবে বসলো যাতে ওর নরম তুলতুলে দুদুগুলো একদম আমার পিঠে লেপ্টে থাকে। আমিও সুন্দর ওর দুদুর স্পর্শের মজা নিতে নিতে আস্তে আস্তে বাইক চালিয়ে হোটেলে পৌঁছলাম। সেখানে রিসেপ্শন এ সব ফর্মালিটি শেষ করার পর হোটেলের লোক আমাদেরকে রুম দেখিয়ে দিলো। রুমটা বেশ ভালোই ছিল। হোটেলের লোকটা চলে যেতেই রুম বন্ধ করে দিলাম আর পায়েল তখন জাস্ট ফ্রেশ হবে বলে ওয়াশরুমের দিকে যেতে উদ্দত হচ্ছিলো কিন্তু তার আগেই ওর হাত ধরে আমার দিকে টেনে ওকে জড়িয়ে ধরে kiss করতে শুরু করলাম।


ঘটনার আকস্মিকতায় প্রথমে একটু হকচকিয়ে গেলেও পরের সেকেন্ডেই নিজেকে ঠিক করে নিয়ে পায়েলও আমার চুমুর রেস্পন্স করা শুরু করলো। এরকম ভাবে বেশ অনেক্ষন চুমু খেতে খেতে ওকে নিয়ে বিছানায় পড়ে গেলাম। এরম ভাবে বিছানায় পড়ে যাওয়া নিয়ে দুজনেই খুব হাসলাম। হাসতে হাসতেই আমি আমার ওকে কাছে টেনে আমার ওপরে তুলে নিতেই আমাদের হাসি গায়েব হয়ে গেলো আর নিশ্বাস ভারী হয়ে এলো।


পায়েলের top – এর ভেতর দিয়ে হাত ঢুকিয়ে ওর নরম পিঠে হাত বোলাতে বোলাতে আরো কিছুক্ষন কিস করলাম আমরা। তারপর আরো এগোতে যেতেই আমাকে বিছানায় ঠেলে দিয়ে পায়েল উঠে গেলো, বললো যে সারারাত পড়ে আছে মজা করার জন্য, আগে একটু ফ্রেশ হতে দে। এটা বলে ওর সেই মন মাতিয়ে দেওয়া কামুক হাসি দিয়ে ওয়াশরুমে ঢুকে গেলো। কিছুক্ষন পরে একটা স্লিভলেস টপ আর একটা খুব ছোট প্যান্ট (যেটা শুধুমাত্র ওর গোপনাঙ্গ কে ঢেকে রেখেছে) পরে বের হয়ে এলো পায়েল আর ওকে দেখে তো আমার আর আমার বাঁড়া দুজনেরই মাথা খারাপ হয়ে গেলো। খুব কষ্টে উত্তেজনা চেপে রেখে আমিও ওয়াশরুমে গেলাম ফ্রেশ হতে। ফ্রেশ হয়ে শুধু খালি গায়ে একটা ছোট্ট boxer পরে বেরিয়ে এলাম। আমাকে দেখেই পায়েল বললো, তোকে দেখেই তো গুদে জল কাটতে শুরু করে দিয়েছে রে, মনে হচ্ছে এখুনি খেয়ে ফেলি। আমি বললাম, তো খা না, কে বারণ করেছে খেতে ?


এবারে আমি খাতে ওর পাশে গিয়ে শুলাম আর AC টা চালিয়ে দিলাম। আমি ওর দিকে পাশ ফায়ার শুয়ে, ওর গায়ে একটা পা তুলে দিয়ে ওকে ভালো করে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে শুরু করলাম আর পায়েলও আমাকে খুব জোরে জড়িয়ে ধরে আমার ঠোঁট গুলো চুষে কামড়ে খেতে লাগলো। চুমু খেতে খেতে পায়েল ওর পা দিয়ে আমার কোমর জড়িয়ে ধরলো আর আমি ওর টপ – এর ভেতর দিয়ে হাত ঢুকিয়ে ওর নরম, মোলায়েম পেটটাতে হাত বলছি, মাঝে মাঝে খামচে ধরছি। আস্তে আস্তে হাতটা আরো ওপরে নিয়ে গেলাম, দেখলাম ব্রা পরেনি।


সুন্দর ডাঁসা দুদুগুলো একদম আমার হাতের মুঠোয় পেয়ে জামার ভেতর দিয়েই ভালো করে টিপতে লাগলাম আর পায়েল সুখে অস্থির হয়ে যেতে লাগলো। এদিকে আমাদের ঠোঁটের কাজ কিন্তু বন্ধ হয়নি, আমি ওর দুদু টিপতে টিপতে ওর গালে, নাকে, ঘাড়ে, গলায় চেটে চুষে কামড়ে একাকার করে দিচ্ছি আর ও সুখে চোখ বন্ধ করে আমার মাথা তা নিজের দিয়ে আরো চেপে ধরে আরাম নিচ্ছে। রুমটা এখন ঠান্ডা হয়ে গেছে , কিন্তু আমরা দুজন খুব গরম হয়ে গেছি। এবারে আমি ওর মুখ থেকে ঠোঁট সরালাম, দেখলাম এখনো ওর চোখ বন্ধ আর আরামে ওর রসালো ঠোঁট গুলো তিরতির করে কাঁপছে। আস্তে আস্তে চোখ খুললো, আমি তখন ওর কপালে আল্টো করে একটা চুমু খেলাম।


তারপর ওর হাতগুলো ওপরের দিকে তুলে ওর টপ টা খুলে দিলাম আর ওর শরীরের ঊর্ধাংশ আমার সামনে সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে গেলো। ওকে শুইয়ে দিয়ে ওর সারা গায়ে আমি আল্টো করে হাত বলছি আর ও আরামে হিসহিসিয়ে উঠছে। আমি ওকে আদর করতে করতে ওর মুখের এক্সপ্রেশন গুলো লক্ষ্য করছি, আমার খুব ভালো লাগছে ওগুলো দেখতে। ওর হাত গুলো চেপে ধরে ওর ঘাড়ে, গলায় দাঁতের দাগ বসিয়ে দিচ্ছি। আস্তে আস্তে নাচে নেমে ওর ক্লিভেজে জিভ বলছি আর মাঝে মাঝেই কামড়ে দিচ্ছি আর পায়েল উত্তেজনায় আর আরামে ছটফট করছে।


চলবে….


গল্পটা কেমন লাগল সেটা জানাতে বা আমার সাথে যদি যোগাযোগ করতে চান তাহলে এই ঠিকানায় লিখে জানাতে পারেন:


[email protected]


#Bangali #STORY

कोई टिप्पणी नहीं:
Write Comments
Hey, we've just launched a new custom color Blogger template. You'll like it - Touch Me
HELLO THERE